সংবাদ ডেস্ক ।
ঢাকায় মুলত স্পোটিং ক্লাব গুলোতে আশির দশকথেকে জুয়ার আসর বসতো । ক্লাবের আয়ের এটি একটি বড় অংশ ছিল এই জুয়া। যা হাউজি নামেও পরিচিত ছিল । আস্তে আস্তে ক্লাবগুলোতে খেলাধুলায় মনোযোগ কমিয়ে দিয়ে জুয়ার দিকে ঝুকতে থাকে এর র্কতাব্যক্তিরা । সেখান থেকেই আধুনিক ক্যাসিনোর শুরু ।খেলাধুলায় মনোযোগ কমিয়ে দিয়ে জুয়ার দিকে ঝুকতে থাকে এর র্কতাব্যক্তিরা । সেখানথেকেই আধুনিক ক্যাসিনোর শুরু । ঢাকায় ক্যাসিনো সংস্তৃতি শুরু হয় করাবাগানক্লাবের হাত ধরে ২০১১/২০১২ সালের দিকে । তবে তার আগেই জুয়ার নির্ভরযোগ্য একটি আস্তানাছিল তেজগাওয়ের ফুয়াং ক্লাব। ২০০০ সালে তাইওয়ানিজরা এটি শুরু করলেও পরে একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা এটিতে প্রথম ক্যাসিনো চালু করে । এখন মতিঝিলের ক্লাবগুলো নিয়ন্ত্রন শুরু করে বর্তমান দলের সদস্যরা । মতিঝিল, কলাবাগান, এলিফ্যান্ড রোড অনেক যায়গায় ছড়িয়ে পড়ে
এটিতে প্রথম ক্যাসিনো চালু করে । এখন মতিঝিলের ক্লাবগুলো নিয়ন্ত্রন শুরু করেবর্তমান দলের সদস্যরা । মতিঝিল, কলাবাগান,এলিফ্যান্ড রোড অনেক যায়গায় ছড়িয়ে পড়ে
এইসব ক্যাসিনোতে মুলত স্লট মেশিন, বাকারা,রুলেট নামের জুয়া খেলা জনপ্রিয় । ১ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার কয়েন পাওয়া যা এখানে ‘চিপস’ নামে পরিচিত। এই জুয়া আসরেই সর্বশান্ত হচ্ছে অনেক মানুষ। ২০১৯ এর সেপ্টেম্বরে সরকার হঠাৎ কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় এবং এর সাথে জড়িতদের গ্রেফতার শুরু করে। এখন দেখার বিষয় এই ক্যাসিনো ব্যবসাকে সরকার অন্যদেশের মতো বৈধতা দেয় নাকি পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় !সিদ্ধান্ত নেয় এবং এর সাথে জড়িতদের গ্রেফতার শুরু করে। এখন দেখার বিষয় এই ক্যাসিনো ব্যবসাকে সরকারঅন্যদেশের মতো বৈধতা দেয় নাকি পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় !